উত্তরাঞ্চলে সাধ্যের মধ্যে পশু কিনতে পারবেন ক্রেতারা

কোরবানির জন্য প্রায় নয় লাখ পশু প্রস্তুত করা হয়েছে রংপুরের খামারগুলোতে। খামারিদের আশা, উত্তরাঞ্চলের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়বে এখানকার পশু। ভারতীয় গরু না আসলে এবার খামারিদের লোকসান গুনতে হবে না বলে মনে করছে প্রাণী সম্পদ বিভাগ।
আকাশ ছোঁয়া গোখাদ্যের দামের মধ্যেই হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রমে সখের গরু কোরবানির হাটে তোলার উপযোগী করে তুলেছেন উত্তরের খামারিরা।
এবার ঈদুল আজহায় স্থানীয় পশু দিয়েই কোরবানির চাহিদা পূরণ করতে চান খামারীরা। প্রস্তুতিও নিয়েছেন সেভাবে। ছোট-বড় খামারগুলো ভরে গেছে দেশি-বিদেশি জাতের গরুতে। ভারত থেকে কোরবানির পশু না এলে ন্যায্য দাম পাবেন বলে আশা তাদের।
প্রাণিসম্পদ দপ্তর বলছে, এবছর উত্তরাঞ্চলে কোরবানি যোগ্য পশু বেশি থাকায় সাধ্যের মধ্যে সখের পশু কিনতে পারবেন ক্রেতারা।
এবছর রংপুর বিভাগের তিনশ' হাটে সাত লাখ ৪৯ হাজার গরু-মহিষ আর ১৪ লাখ ৫৪ হাজার ছাগল-ভেড়া বিক্রির জন্য তোলা হয়েছে।
বিভি/রিসি
মন্তব্য করুন: