সারা দেশে জমতে শুরু করেছে কোরবানির পশুরহাট

সাতক্ষীরার ৯ হাজার ৯২৬টি ছোট-বড় খামারে ১ লাখ ১৫ হাজারের মত পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। গো-খাদ্যের দাম বৃদ্ধিসহ নানা কারণে উৎপাদন খরচ বেড়েছে খামারিদের। ফলে ন্যায্য মূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় তারা। সীমান্ত দিয়ে যাতে পাশের দেশ থেকে গরু আনা না হয় সেই অনুরোধও তাদের। প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা বলছেন, জেলায় চাহিদারও বেশি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে।
গো-খাদ্যের উচ্চমূল্যে দিশেহারা ভৈরবের খামারিরা। কিশোরগঞ্জের এ উপজেলায় প্রস্তুত করা হয়েছে ১০ হাজারের বেশি পশু। পুরোপুরি দেশীয় খাদ্য ও চাষকৃত ঘাস খাইয়ে তাদের মোটাতাজা করা হয়েছে বলে দাবি খামারিদের। চোরাইপথে গুরু এলে লোকসানের মুখে পড়ার শঙ্কা তাদের।
এদিকে, মামা-ভাগ্নে নামে অস্ট্রেলিয়ান ফ্রিজিয়ান জাতের দুটি ষাঁড় বেশ সাড়া ফেলেছে গোপালগঞ্জে। প্রায় সাত ফুট লম্বা ও ছয় ফুট উচ্চতার মামার ওজন এক হাজার ৪০ কেজি আর সাত ফুট লম্বা ও সাড়ে পাঁচফুট উচ্চতার ভাগ্নের ওজম ৯৬০ কেজি। প্রতিদিনই ষাঁড়গুলোকে দেখতে সবুজ গোলদারের বাড়িতে ভিড় জমান উৎসুক জনতা।
দিন এগিয়ে আসার সাথে সাথে পশুরহাট আরও জমে উঠার অপেক্ষায় খামারিরা।
বিভি/রিসি
মন্তব্য করুন: