ত্রিশ হাজারের বেশি সাইট আক্রান্ত; টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় ধস

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক তারঁ ভেরিফায়েড ফেসবুক স্ট্যাটসে লেখেন, আমিন বাজার গ্রিড পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে। পাওয়ার গ্রিডে ট্রিপ এক সেকেন্ডে হলেও রিস্টরেশন অনেক লম্বা আর জটিল প্রসেস।
সন্ধ্যার থেকে রাত ৮ টার মধ্যে ঢাকা শহরের সব এলাকা এবং তারপর ৯ টার মধ্যে চট্টগ্রামের সব এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হবে। পাওয়ার গ্রিডের ইঞ্জিনিয়ার ও টেকনিশিয়ানরা কাজ করছেন, গুজব না ছড়িয়ে একটু ধৈর্য ধরার অনুরোধ থাকলো শহর অঞ্চলের সবার প্রতি।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে ১ হাজার বিটিএস ক্রিটিক্যালি আক্রান্ত হয়েছে। জেনারেটর দিয়ে ব্যাকাপের চেষ্টা চলছে।
ইন্টারনেট সেবাদাতাদের সংগঠন আইএসপিএবি সভাপতি ইমদাদুল হক বলেন,জেনারেটর দিয়ে পপ চালু করলেও ব্যাবহারকারী পর্যায়ে বিদ্যুৎ না থাকায় ব্যান্ডউইথ ব্যবহার ৮০ শতাংশ কমে গেছে।
অপারেটররা বলছেন, বিদ্যুত সমস্যায় ৩৩ হাজার টাওয়ার ও বিটিএস এখন ঝুঁকিতে। গ্রামীণফোনের ১২ হাজার, রবি’র ১১ হাজার এবং বাংলালিংক’র ৯ হাজার সাইটে রয়েছে।
মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটব বলছে, “জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিড বিপর্যয়ের কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে সাময়িক সময়ের জন্য টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। এই সাময়িক পরিস্থিতির জন্য আমরা দুঃখিত।“
বিভি/এসআই
মন্তব্য করুন: