বন্ধ থাকা ৭১৫ শিল্প কারখানা চালু করেছে বিসিক

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) কর্তৃক ২০০৯ থেকে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৭১৫টি বন্ধ শিল্প কারখানা চালু করা হয়েছে। রবিববার (৩ এপ্রিল) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে সংসদ সদস্য মোজাফফর হোসেনের প্রশ্নের জবাবে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমন তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
জাতীয় পার্টির রুস্তম আলী ফরাজীর প্রশ্নের জবাবে শিল্পমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে বিসিকের মোট ৭৯টি শিল্পনগরী আছে।
জাতীয় পার্টির শামীম হায়দার পাটোয়ারির প্রশ্নের জবাবে বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, দেশে বর্তমানে বিদ্যুতের মোট স্থাপিত উৎপাদন ক্ষমতা ২৫ হাজার ৫১৪ মেগাওয়াট (ক্যাপটিভ ও অফগ্রিড নয়ানযোগ্য জ্বালানিসহ)। বর্তমানে বিদ্যুতের চাহিদার পরিমাণ বেড়ে গড়ে প্রতিদিন ১৩ থেকে সাড়ে ১৩ হাজার মেগাওয়াট। চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে।
জাতীয় পার্টির মুজিবুল হকের প্রশ্নের জবাবে নসরুল হামিদ বলেন, সমুদ্রাঞ্চলে অবস্থিত ব্লকগুলো নিজেরা খনন করার পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। অগভীর এবং গভীর সমুদ্রাঞ্চলে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও উৎপাদনকার্যক্রম উচ্চ প্রযুক্তিনির্ভর, অত্যধিক ব্যয়বহুল ও ঝুঁকিপূর্ণ বিধায় উৎপাদন বণ্টন চুক্তি (পিএসসি) এর আওতায় আন্তর্জাতিক তেল কোম্পানির মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়ে থাকে।
প্রতিমন্ত্রী জানান, পেট্রোবাংলার আওতাধীন দেশীয় অনুসন্ধান কোম্পানি বাপেক্সের স্থলভাগে সক্ষমতা থাকলেও সমদ্রাঞ্চলে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও উৎপাদন বিশেষভাবে প্রযুক্তিনির্ভর ও ব্যয়বহুল হওয়ায় সে সক্ষমতা নেই।
বিভি/এইচকে
মন্তব্য করুন: