আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরছে মানুষ

উপকূলে তাণ্ডব চালিয়ে ১৩ জনের প্রাণ নিয়েছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং। ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে ঘরবাড়ি ও গাছপালার। প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরছে মানুষ। স্বাভাবিক হয়েছে ঢাকার সাথে বরিশালের নৌযান চলাচল। সোমবার (২৪ অক্টোবর) মধ্যরাতে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং লণ্ডভন্ড করে দেয় উপকূলীয় এলাকা।
ঘর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কবল থেকে বাঁচাতে দেশের ১৫টি উপকূলীয় জেলা থেকে সোমবার ৯২৪ অক্টোবর) বিকাল ৫টা পর্যন্ত দুই লাখ ১৯ হাজারেরও বেশি লোককে সরিয়ে নেওয়া হয়। সিত্রাং শেষে আজ ভোর থেকে আবহাওয়া স্বাভাবিক হতে শুরু করায় ঘরে ফিরছেন আশ্রয়ে থাকা মানুষরা।
ভারি বৃষ্টি ও ঝড়ে বাগেরহাটে ডুবে গেছে মৎস্য ঘের, বিধ্বস্ত হয়েছে বেশকিছু কাঁচা ঘর। উপড়ে পড়েছে বিপুল পরিমান গাছ। ঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি নিরুপন করছে জেলা প্রশাসন। আশ্বাস দেয়া হয়েছে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার।
সিত্রাং’ এর প্রভাবে চট্টগ্রামের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ঝড়ের প্রভাব কেটে যাওয়ায় চালু হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরের সব কার্যক্রম।
আঞ্চলিক সড়কে গাছ পড়ে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। ঝড়ের কারণে চলতি আমন ধানসহ সবজির ক্ষতি হয়েছে।
দেশের উপকূলীয় এলাকার সব জেলায়ই কম বেশি ক্ষতি হয়েছে এ ঘূর্ণিঝড়ে।
বিভি/রিসি
মন্তব্য করুন: