• NEWS PORTAL

  • সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫

Inhouse Drama Promotion
Inhouse Drama Promotion

শরিফুল-তাসকিনের আঘাতে শুরুতেই চাপে দক্ষিণ আফ্রিকা

প্রকাশিত: ২২:১২, ১৮ মার্চ ২০২২

ফন্ট সাইজ
শরিফুল-তাসকিনের আঘাতে শুরুতেই চাপে দক্ষিণ আফ্রিকা

প্রথম উইকেট পাওয়ার পর বাংলাদেশের উল্লাস

দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের প্রথম ম্যাচে টস হেরে আগে ব্যাট করে ৩১৪ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ৩১৫ রানে জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমেছে স্বাগতিকরা। ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই প্রোটিয়া শিবিরে আঘাত হেনেছে বাংলাদেশ। ওপেনার জ্যানেমান মালানকে (৪) ফিরিয়েছেন শরিফুল এবং কাইলি ভ্যারাইনেকে (২১) শিকার করেছেন তাসকিন আহমেদ।

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৮.১  ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৩৬ রানে ব্যাট করছে স্বাগতিকরা। ক্রিজে আছেন টেম্বা বাভুমা (১১) তার সঙ্গী আছেন এইডেন মার্করাম। 

এর আগে সেঞ্চুরিয়ানের সুপার স্পোর্টস পার্কে টস হেরে আগে ব্যাটিং করতে নেমে সাকিব, ইয়াসির ও লিটনের ফিফটিতে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট ৩১৪ রান তুলেছে বাংলাদেশ।

দিনের শুরুতে সেঞ্চুরিয়ানে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে দারুণ শুরু করে করেন দুই টাইগার ওপেনার তামিম ইকবাল ও লিটন দাস। দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে সর্বোচ্চ রানের পার্টনারশিপের রেকর্ড গড়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন তামিম-লিটন। দ্রুত ফিরে যান মুশফিকও (৯)।

তবে বিপদে পড়তে হয়নি বাংলাদেশকে। কেননা চতুর্থ উইকেট জুটিতে ইয়াসির আলীকে নিয়ে দারুণ সামাল দিয়েছেন সাকিব আল হাসান। দুজনই তুলে নেন ফিফটি। এনগিদির বলে লেগ বিফোরে পড়ে ফেরার সাকিব (৭৭) ফেরা আগে ইয়াসিরের সঙ্গে গড়েন ১১৫ রানের জুটি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সাকিবের এটা ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। এর আগে সর্বোচ্চ ছিল ৭৩। 

সাকিব ফেরার কিছুক্ষণ পর সাজঘরে যান ইয়াসিরও। ৪৪ বলে ৫০ রানে রাবাদার হাতে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে আউট হন ইয়াসির।

এর আগে অ্যান্দিলে ফেহলুকায়োর বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে যখন তামিম (৪১) ফিরে গেছেন তখন স্কোরবোর্ডে যোগ হয় ৯৫ রান। এর আগে ২০১৭ সালে মুশফিক ও ইমরুল কায়েস গড়েছিলেন ৯৩ রানের জুটি। যা এতোদিন দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি ছিল। পারে সাকিব-ইয়াসির সেটাও ভাঙেন।

তামিম ফেরার পর বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি লিটন দাসও। কেশব মহারাজের ঘূর্ণিতে বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান লিটন। যাওয়ার আগে ৬৭ বলে ৫০ রানের ইনিংস খেলেন। এটা তার ক্যারিয়ারের ৫ম ফিফটি।

সাকিব-ইয়াসির ফেরার পর আর কেউই তেমন রান পাননি। মাহমুদউল্লাহ (২৫) ও মিরাজ (১৯*) শেষদিকে দলকে টেনে নেন। এর আগে আফিফ ১৩ বলে ১৭ রান করে যান। মিরাজের সঙ্গে অপরাজিত ছিলেন তাসকিন (৭)।

স্বাগতিকদের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন মার্কো জানসেন ও কেশব মহারাজ। ১টি করে সাফল্য পান এনগিদি, রাবাদা ও ফেহলুকায়ো।

বিভি/এজেড

মন্তব্য করুন:

সর্বাধিক পঠিত
Drama Branding Details R2
Drama Branding Details R2